রক্তে কোলেস্টেরল কমানোর উপায়

রক্তে কোলেস্টেরল কমানোর উপায়

রক্তে কোলেস্টেরল কমানোর উপায় :- কোলেস্টেরল আমাদের দেহের একটি প্রয়োজনীয় উপাদান। এটি  স্নায়ুতন্ত্র, হরমোন উৎপাদন, চর্বি ও নতুন কোষ গঠনে অংশগ্রহণ করে থাকে।

তবে সমস্যা তখনই তীব্র হয় যখন প্রয়োজনের তুলনায় এটা রক্তে অতিরিক্ত হয়ে যায়।

কোলেস্টেরল বেশি থাকার জন্য অ্যাথেরোস্কোলোরোসিস রোগ হয়। এতে রক্তনালির দেয়াল শক্ত ও সরু হয়ে যায়। সময় মত চিকিৎসা না নিলে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।

কোলেস্টেরল কমানোর উপায়

কিছু কিছু খাদ্য অবশ্যই বর্ষণ করতে হবে;- যেমন- ঘি, মাখন, মাংসের চর্বি, কলিজা, মগজ, মাছের ডিম, বড় মাছের মাথা, চিংড়ি, নারিকেল, দুধের সর,

হাড়ের মজ্জা, ঘনীভূত দুধ, হাঁসের মাংস, কেক, পুডিং, কাস্টার্ড, আইসক্রিম, মিষ্টি, হালুয়া, ক্ষীর, মুরগির চামড়া।

নায়াসিন কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এটা পাওয়া যাবে আলু, ভুসিযুক্ত আটা, সবুজ শাকসবজি, মাছ ও পরিজে।

খালি পেটে এক গোয়া কাঁচা রসুন ও সঙ্গে 20 থেকে 25 টি কাঁচা বিজানো ছোলা খাওয়া যেতে পারে।

অসম্পৃক্ত চর্বি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। যেমন বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিজ্জ তেল ও মাছের তেল।

খনিজ লবণের মধ্যে ক্লোরিন, জিংক,  ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে।

এই উপাদান গুলো যাতে খাদ্যের মধ্যে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

চোখের সুস্থতার জন্য করনীয়

মাছের তেলে আছে ওমেগা -৩ ফ্যাটি এসিড:- এটি রক্ত জমাট বাঁধার কাজকে ঠেকায়।

এ জন্য মাছের তেল খেলে রক্তের ক্ষতিকর চর্বি  এলডিএল এর মাত্রা কমে যায় এবং ধমনির দেয়ালে এটা জমা হয়।

কোলেস্টেরলের নেই- খাদ্যশস্য, চা, কফি, যে কোন ফল, শাকসবজি, বাদাম তেল,

সয়াবিন তেল, মাছের তেল,ডাল, জাতীয় খাবার, মাছ ও ডিমের সাদা অংশ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *