নবজাতকের যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে

শিশুর জন্মের পর নিতে হয় বাড়তি যত্ন মেসেজ। কিন্তু আমরা অনেক সময়  বেখেয়ালিপনা করে থাকি যা নবজাতকের জন্য ক্ষতিকর হয়। তাই নতুন মাকে সতর্ক থাকতে হবে।

কিভাবে নবজাতকের প্রতি যত্নবান হতে হবে 

শিশু সুস্থ ভাবে জন্মগ্রহণের বেশিরভাগ অংশই নির্ভর করে তার মায়ের উপর। মা যদি সুস্থ থাকে তাহলে বেবি ও সুস্থ ভাবে জন্মগ্রহণ করে। তাই মা  কে নিজের প্রতি যত্নবান হতে হবে। গর্ভবতী মা অথবা নতুন মাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে যেমন :শাকসবজি, দুধ, ডিম,মাছ, মাংস খেতে হবে। ৩-৪ বার খাবার খেতে হবে। এতে করে মায়ের বুকের দুধ বেশি আসবে এবং দুধ থেকে শিশু পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টি পাবে।

শিশুর জন্মের এক ঘণ্টার মধ্যে শিশুকে মায়ের কাছে নিয়ে মায়ের শাল দুধ খাওয়াতে হবে। একি শিশুর প্রথম টিকা বলা হয়।শাল দুধ দেখতে হলুদ রঙের হয়ে থাকে। শাল দুধ নবজাতকের জন্য খুবই পুষ্টিকর। এটি শিশুকে শারীরিকভাবে বৃদ্ধি হতে সহায়তা করে।

শিশুর জন্মের পর অনেকেই শিশুর মুখে কালোজিরা, মধু ইত্যাদি দিয়ে থাকে। যা শিশুর জন্য খুবই ক্ষতিকর। তাই শিশুর জন্মের পর মায়ের বুকের দুধ ছাড়া শিশুর জন্য কিছু দেওয়া যাবে না।

শিশুর জন্মের পর ছয় মাস পর্যন্ত শুধুমাত্র শিশুকে মায়ের বুকের  দুধ খাওয়াতে হবে। ছয় মাসের আগে শিশুকে মায়ের দুধ ব্যতীত অন্য কিছু খাওয়ানো যাবে না। ছয় মাস শিশু  মায়ের বুকের দুধ থেকে সকল ধরনের পুষ্টি গ্রহণ করে থাকবে।

শিশুর যখন ছয় মাস পূর্ণ হবে তখন শিশুকে বাড়তি খাবার খাওয়ানো শুরু করা যাবে। তবে এর ঘরোয়া খাবার কি বেশি প্রাধান্য দিতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *